Anaya Kapoor Part 1: Return in the Rain The plane touched down in Mumbai just as the first spell of the monsoon had begun to break across the city, the tarmac glistening with that familiar shimmer of water and oil mixing into tiny rainbow puddles. Aditi pressed her forehead against the cool oval window, watching the drizzle streak across the glass, and for a moment she was sixteen again, rushing home from school in a wet uniform, her shoes squelching, her mother scolding her to change quickly before she caught a cold. Ten years had passed since she had left…
-
-
ঈশানী রায়চৌধুরী পর্ব ১: আগমনী – ফিরে আসার দিন কলকাতার শরৎকাল মানেই একটা নির্দিষ্ট গন্ধ—পাতাঝরার নিচে ধুলো মাখানো রোদ, মহালয়ার ভোরে ভেসে আসা চণ্ডীপাঠ, আর বাতাসে মিশে থাকা প্রস্তুতির গুঞ্জন। বনেদি বাড়ির আঙিনায় সেই প্রস্তুতির চিহ্ন আরও স্পষ্ট, আরও চেনা—গেটে ঝোলানো আলোকমালার তার, উঠোনে বাঁধা ঢাক, আর ঠাকুরদালানের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা সেই পুরনো অশ্বত্থ গাছ, যার পাতা এখনও নিঃশব্দে কাঁপে। এই সেই বাড়ি—গোবিন্দ রায়চৌধুরী লেনের রায়চৌধুরী বাড়ি, যেখানে দুর্গাপুজো মানে শুধু পূজা নয়, এক আত্মীয়তাসম্পন্ন নাট্যমঞ্চ, একটা মহাকাব্য, আর তার চরিত্রেরা—প্রাণময়। আর তাদেরই মধ্যে ছিল দু’টি চরিত্র, যারা বহু বছর আগে নিঃশব্দে পাতাছড়ানো মাঠে হেঁটেছিল পাশাপাশি—একজন ছিল মেয়ে, অন্যজন ছেলে,…
-
ঐশী মুখার্জী পর্ব ১ কলকাতার দুপুরটা ছিল সেই রকম একটা দুপুর, যেটা চুলের গোড়া দিয়ে মাথা গরম করে দেয়। ফ্লাইওভারের নিচে বাস দাঁড়াতে দাঁড়াতে হাঁপিয়ে ওঠে, ছেলেমেয়েরা অফিসের জামা-প্যান্টের নিচে ঘেমে নেয়ে অস্থির হয়ে পড়ে। এমনি একটা দুপুরে রোদ্দুর প্রথম পা রাখে তার নতুন অফিসে—এই শহরের এক মাঝারি রকমের আইটি কোম্পানি, নাম ‘টেকমাইন্ড’। নতুন চাকরি, নতুন পরিবেশ, নতুন মুখ। রোদ্দুরের বয়স পঁচিশ, সদ্য ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করে প্র্যাকটিকাল লাইফে প্রবেশ করেছে। সে স্বপ্ন দেখে—অফিস মানে হবে বন্ধুত্ব, চা, হাসি, হয়তো কোথাও গিয়ে প্রেম। কিন্তু বাস্তব চুপচাপ থাকে। সকালটা গিয়েছিল ইন্ট্রোডাকশনের মাঝে, কেউ কারও দিকে তাকায়নি ঠিক করে, শুধু HR বলেছিল, “Meet…
-
মেঘমল্লার দে পর্ব ১ : ভেজা চায়ের ঘ্রাণ কলেজ থেকে বেরিয়ে রোদ্দুরহীন আকাশটার দিকে তাকিয়ে ছিল অয়ন। না মেঘ, না রোদ, একটা ধূসর ধূ-ধূ দুপুর—যে দুপুরে না ফিরে যেতে ইচ্ছে করে, না এগোতে। মাথার ভেতর ঘুরছিল অসমাপ্ত প্রেজেন্টেশনের স্লাইড আর তপতী ম্যামের রাগী মুখ। একটা মেসেজ এল ফোনে— “Where are you?” প্রিয়া। গার্লফ্রেন্ড নয়, আবার বন্ধুও নয়। একটা স্ট্যাটাসের মতো কিছু, যেটা undefined। অয়ন উত্তর দিল না। শুধু ব্যাগটা কাঁধে তুলে রাস্তায় নেমে এল। আর তখনই বৃষ্টি পড়ল। হঠাৎ। নির্লজ্জ, নির্দয়, নির্ভুল। অয়ন পকেট থেকে ছাতাটা বার করল না। ইচ্ছে করেই। কেমন একটা শীতল জল এসে কপালের কোণ দিয়ে গড়িয়ে…
-
சாரன் நவீன் 1 மழைத் துளிகள் வானத்திலிருந்து வெண்மஞ்சள் நிற மேகங்களை பிய்த்து கீழே விழும் ஓர் இசை போலவே இருந்தது. நெசவாளர் சந்தை தெருவின் ஓரத்தில் இருந்த களிமண் வீடுகள் பசுமை மேலே பரவி ஒரு வாழ்ந்த ஓவியமாய் நின்றன. ரமேஷ் தனது பழைய ஹீரோ சைக்கிளை மெதுவாக மழையில் ஓட்டிக்கொண்டு வந்தபோது, எதிரே பச்சைப் பருத்தி சலுவையில் சாய்ந்த ஒரு உருவத்தைப் பார்த்தான். வழக்கம்போல இருந்திருக்கும் ஒரு கிறிஸ்துவ பாட்டி அல்ல; அந்த உருவம் பெண். ஒரு பெண், மெலிந்த உடல், கண்களில் பசுமை கலந்து ஏதோ சோர்வு. அவள் நின்று கொண்டிருந்தது கிராமத்துக் கடைவீதிக்கு அருகே. ஒரு பெரிய ப்ளூ நிற ரெயின் கோட்டில் மூடியிருந்தாலும், அவளது முகத்தில் ஒரு வித கண்ணீரின் வட்டம் இருந்தது. கூந்தல் ஈரமாய் தோளில் நெளிந்து, அவள் பக்கத்து மரத்தின் கீழ் ஒரு பக்கமாய் சாய்ந்து நின்றாள். ரமேஷ் தனது சைக்கிளை…
-
ঈশান দত্ত পর্ব ১: জানলার ধারে বসে নিউ জলপাইগুড়ির শালবন ঘেরা রেল কোয়ার্টার পাড়ার ঠিক পেছনে ছিল এক পুরনো ইংরেজ আমলের স্কুল—”নিউ জলপাইগুড়ি বয়েজ হাই স্কুল”। সেই স্কুলের দশম শ্রেণির ‘বি’ সেকশনের শেষ বেঞ্চে বসত পাঁচজন—সোহম, তন্ময়, রিমঝিম, অরিত্র আর সঞ্জনা। সবার মধ্যে কিছুটা যেন ছন্দে গাঁথা বন্ধুত্ব ছিল, আর তার মধ্যেই লুকিয়ে ছিল প্রেম, অভিমান আর একটা কাঁচা উত্তেজনা। সোহম আর তন্ময়—শৈশবের বন্ধু। একসঙ্গে হিউম্যানিটিজ নিয়েছে। ক্লাসে সবসময় তৃতীয় বা চতুর্থ রোল নম্বরেই থাকে, কিন্তু পড়াশোনায় তেমন মন নেই। সোহমের চোখের কোণ সবসময় সঞ্জনাকে খোঁজে, আর তন্ময় সেটা জানলেও কিছু বলে না। তন্ময়ের মন পড়ে থাকে নীল আকাশে, সেও…
-
सौरभ मिश्र भाग १ नींबू की गंध अक्सर गर्मियों की दोपहर में तेज़ लगती है। मगर उस दिन, जब सपना पहली बार हमारे मोहल्ले में आई थी, नींबू की गंध में कुछ धीमा था, जैसे वो अपनी ही खुशबू से शरमा रही हो। मैं दरवाज़े के पास बैठा था, पीतल के गिलास में नींबू पानी था, और माँ के कहने पर मैंने उसमें काला नमक डाला था। तभी उसने पूछा — “नींबू ज़्यादा है ना?” मैंने उसे देखा। उसकी आँखें नींबू के रस से नहीं, किसी और ही ख्याल से भरी थीं। मैंने हाँ कहा या ना, ये मुझे याद…