অরিত্র বসু পর্ব ১: শহরের রোদের মতো নয় আমার নাম অরিত্র। কলকাতা শহরের বুক থেকে উঠে আসা, ইউনিভার্সিটির পড়া শেষ করে একটা ছোট বিজ্ঞাপন সংস্থায় কাজ করি। বেঁচে থাকি ক্যাফেতে, পাতালরেলে, রেড ওয়াইনের আলোছায়ায়। তবু, কখনো-কখনো একটা নির্জনতা আমাকে টানে, যেন নিজের ছায়াকেও চিনতে পারছি না এই ভিড়ে। তাই অফিসের এক মাসের ছুটি পেয়েই আমি ঠিক করলাম – যাবো পুরুলিয়ার এক আদিবাসী গ্রামে। নাম – করমডি। সে নাম কেউ চেনে না। আর তার মানেই হয়তো শান্তি। সেই গ্রামে যাবার আগে একমাত্র সম্বল ছিল কিছু পুরোনো গল্প – বাবা বলত, একসময় সে এখানে ক’মাস ছিল, ছাত্রজীবনে। “সেই লাল মাটির পথ দিয়ে…
-
-
ঈশিতা মল্লিক পর্ব ১ ঘড়িতে তখন ঠিক বারোটা। রোদটা ছিল না ঠিক চড়া, আবার ম্লানও না। একটা পাহাড়ি দুপুরের মধ্যে ঠিক যেমনটা আলোর আভা থাকে—নির্দিষ্ট কিছু নয়, নরম ছায়ার মতো। ঈরা জানালার কাঁচে কপাল ঠেকিয়ে বসে ছিল, গাড়ির প্রতিটা ঝাঁকুনি যেন তার বুকের ভেতরও কিছু একটা আলগা করে দিচ্ছিল। শিলিগুড়ি ছাড়িয়ে এখন পাহাড়ি রাস্তায় ঢুকে পড়েছে গাড়ি। সহযাত্রী দুজন—বাবা আর মৌদি—পেছনের সিটে ঘুমোচ্ছে, আর ঈরার হাতে ধরা নোটবুকের পাতায় শুধু একটা বাক্য লেখা: “এইবার পাহাড়ে শুধু মনটা নিয়ে যাবো, শরীরটা থাক না কোথাও গড়িয়ে।” ঈরার পাহাড়ে আসা নতুন নয়। স্কুলের সময় থেকে টানা আট বছরে সে পাহাড়ে এসেছে দশবার। কিন্তু…
-
சந்துரு சுப்ரமணியன் 1 கோடை முடிந்து மழைக்காலம் தொடங்கிய இராமநாதபுரத்தில் ஒரு சிறிய கிராமம் இருந்தது—மல்லிப்பூட்டூர். மழையால் அடர்ந்த அந்த கிராமத்தில் ஒரு பழைய அரண்மனை போல பழமையான பங்களா ஒன்றின் கதவுகள் திடீரென்று சத்தமின்றி திறந்தன. அந்த பங்களா மூன்றாண்டுகளாக பூட்டியே இருந்தது. சொந்தக்காரரே யாரும் இல்லை. ஆனால் இன்று, ஒரு வெள்ளை காரில் யாரோ வந்ததைக் கிராமத்தினர் கவனித்தனர். “யார் அந்த மனிதர்?” என்று அடுத்த வீட்டில் வாழும் மூதாட்டி விசாரித்தாள். அவள் பெயர் பரமேஸ்வரி அம்மாள். ஒரு காலத்தில் ஆசிரியை. இப்போது பழைய பங்களாவுக்கு எதிரேதான் வாழ்கிறாள். அந்த வீட்டின் கதவுகள் திறந்ததும், அவளுக்கு ஒரு ஜில்லென்று மழைத்துளி மனத்தில் விழுந்தது. காரிலிருந்து இறங்கியவர் கண்ணாடி அணிந்த 30 வயது வங்கிக்காரர் மாதிரி. ஆனால் உடைமுறை பக்குவமாக இருந்தது. கைப்பையில் பழைய தொலைபேசி, காகிதங்கள், ஒரு பழைய புகைப்படம். புகைப்படத்தில் ஒரு சிறுமி—கண்களில் மழை மிதக்கும். “இது…
-
Rhea Solace Part 1 There was nothing extraordinary about the small writing desk by the window—except perhaps, how it held hundreds of lives within it. Neatly stacked ivory paper, a brass fountain pen with fading gold initials, and a mug forever stained with tea. This was where Aanya wrote love stories… not hers, but everyone else’s. Every day, she sat with requests. A line from a shy lover, a paragraph from an apologetic husband, a mother trying to bridge years of silence with her daughter. Aanya wrote letters for them all. Anonymous, elegant, and filled with emotions she had never…