Nina V. D’Souza Part 1 The letter arrived on a Monday, folded neatly in an ivory envelope sealed with red wax. There was no return address, only Aria Langford’s name written in elegant cursive on the front. She stared at it for a long minute before tearing it open, curious but cautious. The apartment was quiet—too quiet—save for the hum of her old refrigerator and the distant sound of sirens in the city below. As a freelance historian and part-time archivist, Aria was used to strange documents landing in her hands. But this one was different. The letter inside was…
-
-
अर्चित रस्तोगी भाग १ चौक बाज़ार की पुरानी सड़कें जब रात के अंधेरे में चुप हो जाती हैं, तब भी एक जगह है जहाँ हलचल बनी रहती है—चौधरियों की हवेली। लोगों का कहना है कि उस हवेली के भीतर से आधी रात के बाद ज़ंजीरों की खनक सुनाई देती है। कोई कहता है बंधी हुई आत्मा है, तो कोई कहता है किसी ने वहाँ कुछ छुपा रखा है। राघव, एक २७ वर्षीय पत्रकार, दिल्ली से इस छोटे से शहर “दौरगंज” आया था। वह क्राइम रिपोर्टिंग में नाम कमाना चाहता था, पर दिल्ली की भीड़ और राजनीति ने उसे थका दिया…
-
অর্ঘ্য সেন ১ বিষ্ণুপুর স্টেশনে যখন ট্রেন থামল, তখন ভোর সাড়ে পাঁচটা। হালকা কুয়াশা, কাঁপা কাঁপা আলো, আর ছায়ার মতো লোকজন। অরণ্য সান্যাল ব্যাগটা কাঁধে ঝুলিয়ে প্ল্যাটফর্মে নামল। তার চোখে ঘুম নেই, মাথায় ঘুরছে কেবল একটি পুরনো নথির লাইন—“মল্ল রাজাদের শেষ টেরাকোটা মন্দির, যার প্রবেশদ্বারেই আছে ‘চোখ’—যা দেখে, কিন্তু কাউকে কিছু বলে না।” কলেজ স্ট্রিটের পুরনো বইয়ের দোকান থেকে পাওয়া শতবর্ষ পুরনো এক জার্নালে সে এই লাইন পড়েছিল, তারপর থেকেই যেন এক টান অনুভব করছে, একটা ব্যাখ্যাতীত আকর্ষণ। টোটোয় বসে সে স্থানীয় হোমস্টের দিকে রওনা দেয়, সাথে তার সহকারী দেবাশীষ। ছেলেটা নতুন, কিন্তু উৎসাহে টগবগ করছে। “স্যার, ওই চোখটা কি…
-
পারমিতা রায় ছাদের উপর সেই পাথরের বাক্স কলকাতার উত্তর শহরতলিতে, শ্যামবাজার থেকে একটু ভেতরে ঢুকলেই যে গলিটার মোড়ে বিশাল এক পামগাছ মাথা উঁচিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে, তার ঠিক পাশেই অবস্থিত “দত্ত ভিলা”। দু’শো বছরের পুরনো এক জমিদারবাড়ি, আজ যার অর্ধেকটা পরিণত হয়েছে কুয়াশা ও কালের ক্ষয়ে ধূসর এক ভগ্নদশা স্তূপে। মেঝেতে ফাটল, দেওয়ালে শ্যাওলা, আর কাঠের জানালায় কেবল বাতাসের ছোঁয়ায় গুনগুন শব্দ—সব মিলিয়ে যেন অতীত নিজে এসে বাসা বেঁধেছে এখানে। এই বাড়ির একমাত্র উত্তরাধিকারী এখন অর্ণব দত্ত—বয়সে প্রায় তিরিশ, ব্রিটিশ মিউজিয়ামের ইতিহাস বিভাগে পিএইচডি শেষ করে সদ্য ফিরে এসেছে লন্ডন থেকে। ঠাকুরদার মৃত্যুর পর এই পুরনো বাড়িটি তার দায়িত্বে পড়েছে। যদিও…