এক অরিন্দমের পদধ্বনি যখন গ্রামের সরু মাটির পথগুলোতে প্রতিধ্বনিত হলো, তখন তার মনে এক অদ্ভুত উত্তেজনা জন্ম নিল। গ্রামটি এমন একটি স্থানে অবস্থিত, যেখানে সময় যেন নিজেই ধীরে চলার চেষ্টা করছে। চারপাশের ঘরবাড়ি প্রায়শই কাঁকড়া মাটির তৈরি, তার ছাদগুলো বাঁশের খোঁপায় ঘেরা, এবং প্রতিটি ঘর যেন গল্পের অংশ বহন করছে। গ্রামের প্রবেশদ্বার থেকে দেখা যায় প্রাচীন মন্দিরের সোনালী কল্পচিত্র—যেখানে সূর্য ওঠার সময় মন্দিরের গম্বুজে আলোর খেলা যেন এক জীবন্ত শিল্পকর্ম। অরিন্দম গ্রামে এসেছিল তার গবেষণার জন্য, কিন্তু এখানে এসে তার মনে হলো যেন ইতিহাস ও বাস্তবের মধ্যে এক অদৃশ্য সেতু তৈরি হয়েছে। সে শোনেছে, গ্রামবাসীর জীবন এই দেবীর মূর্তির চারপাশে…