তিয়াসা রায় গরমের সন্ধ্যা নামছিল ধীরে ধীরে। দক্ষিণ কলকাতার পুরনো লাইব্রেরিটির জানালায় আলোর রেখা এসে পড়ছিলো এক আড়ষ্ট ঢেউয়ের মতো। ঈশান বসেছিল লাইব্রেরির কাঠের ডেস্কে—একদিকে ছড়িয়ে রাখা বইয়ের স্তূপ, অন্যদিকে তার নিজের নোটবুক। চারপাশে খুব বেশি পাঠক নেই আজ, শুধু দূরের কোণায় বসে একজন মাঝবয়সী মানুষ মগ্ন হয়ে পত্রিকা উল্টাচ্ছেন। এমন শান্ত সন্ধ্যা ঈশান ভালোবাসে, যখন পৃষ্ঠার শব্দ, দূরের হকারের আওয়াজ আর রোদের ক্লান্ত আলো মিলে এক অদ্ভুত গল্প রচনা করে চারপাশে। তার চোখ হঠাৎ জানালার বাইরে গিয়ে ঠেকে। রোদের ঝলকে ধরা পড়ে এক মেয়ে—চুপচাপ দাঁড়িয়ে, লাইব্রেরির জানালার পাশেই। তার হাতে একটা পুরনো বই, “শরতচন্দ্রের উপন্যাস সমগ্র – প্রথম খণ্ড।”…
-
-
সায়ন্তনী দে গরমের সন্ধ্যা নামছিল ধীরে ধীরে। দক্ষিণ কলকাতার পুরনো লাইব্রেরিটির জানালায় আলোর রেখা এসে পড়ছিলো এক আড়ষ্ট ঢেউয়ের মতো। ঈশান বসেছিল লাইব্রেরির কাঠের ডেস্কে—একদিকে ছড়িয়ে রাখা বইয়ের স্তূপ, অন্যদিকে তার নিজের নোটবুক। চারপাশে খুব বেশি পাঠক নেই আজ, শুধু দূরের কোণায় বসে একজন মাঝবয়সী মানুষ মগ্ন হয়ে পত্রিকা উল্টাচ্ছেন। এমন শান্ত সন্ধ্যা ঈশান ভালোবাসে, যখন পৃষ্ঠার শব্দ, দূরের হকারের আওয়াজ আর রোদের ক্লান্ত আলো মিলে এক অদ্ভুত গল্প রচনা করে চারপাশে। তার চোখ হঠাৎ জানালার বাইরে গিয়ে ঠেকে। রোদের ঝলকে ধরা পড়ে এক মেয়ে—চুপচাপ দাঁড়িয়ে, লাইব্রেরির জানালার পাশেই। তার হাতে একটা পুরনো বই, “শরতচন্দ্রের উপন্যাস সমগ্র – প্রথম খণ্ড।”…