• Assamese

    গোপন Z চিঠি

    হিমাংশু কাকতি অসম বিশ্ববিদ্যালয়ৰ জেড হোস্টেলৰ তিন নম্বৰ ব্লকৰ চৌপাশত গভীৰ নিশাৰ নীৰৱতা জাপ মাৰি আছিল। আকাশখনত খৰাসৰা জোনাকিয়ে হোস্টেলৰ টিনৰ ছাদত মিহলি আলোকেৰে এক অব্যক্ত রহস্যৰ আবৰণ সৃষ্টি কৰিছিল। ৰুম নম্বৰ 217 ত তিনিজন বন্ধুই বহি আছিল—অভিষেক, ঋত্বিক আৰু মীম। তেওঁলোকে সদায় ৰাতিপুৱা বসি আড্ডা মাৰিছিল, চাহ খাইছিল, কেতিয়াবা বিশ্ববিদ্যালয়ৰ নৱতম গুজব বা কেতিয়াবা নিজৰ কল্পনাৰ অভিযানে মগ্ন হৈছিল। সেয়াই চলি আছিল সেই নিশাটোতেও। অভিষেক এজন চঞ্চল আৰু কৌতুহলী ছাত্ৰ, যিজনে সদায় পুরণি কিতাপ বা নথিপত্র সংগ্ৰহ কৰিবলৈ ভাল পায়। সেই ৰাতি তেওঁ পুৰণি গ্ৰন্থাগাৰৰ এটা নিলামত পোৱা ১৯৭০ চনৰ অসম বিশ্ববিদ্যালয়ৰ আনুষ্ঠানিক আলোচনীখন লৈ আহিছিল। কিতাপখনত থকা ফটোৰ…

  • Bangla - প্রেমের গল্প - রহস্য গল্প

    কুশলনগরের কাঠের ব্রিজ

    সমাপ্তি বর্মন সকালটা ছিল মেঘলা, অথচ বৃষ্টির কোনো আভাস নেই। রুক্মিণীর মাথার ওপর দিয়ে পাখির ছায়া উড়ে গেল—একটা নীল কুড়ুলি, সেইরকম রঙিন পালকের পাখি যেটা কেবল কুশলনগরের আকাশেই দেখা যেত তাদের ছোটবেলায়। বিশ বছর পর এই জায়গাটায় ফিরে আসার সাহস সে নিজের কাছেই একটা বিস্ময় মনে হচ্ছিল। পাশে বসে থাকা ভাই অর্ণব হঠাৎ বলে উঠল, “এই রাস্তার বাঁকে একটা নারকেল গাছ ছিল, মনে আছে?” রুক্মিণী হেসে মাথা নাড়ল। “আর মনে নেই? ওই গাছটার নিচে দাঁড়িয়ে আমি তোকে গুমরার জুস খাওয়াই বলেছিলাম, আর তো তোর গায়ে গড়িয়ে পড়েছিল!” দুজনেই হেসে উঠল। সেই হাসির মধ্যে ছিল পুরনো দিনের গন্ধ, ছিল শৈশবের ডাকে…